লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
- * জেনারেল শিক্ষা ও ইসলামী শিক্ষার সমন্বয়ে উন্নত পাঠদান।
* মুসলিম ঘরে ঘরে রাসুল (সাঃ) আদর্শিত শিক্ষা পৌঁছে দেয়া।
* শিক্ষার্থীদের ১০ বছরের মধ্যে নামাযে অভ্যস্ত করা ও রাসুল (ﷺ)-এর আদর্শে গড়ে তোলা।
* প্রতিটি শিক্ষার্থীকে বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিক করে গড়ে তোলা।
* সমগ্র বিশ্বে “আল-উসওয়াহ্ একাডেমী রাজশাহী” কে একটি মডেল প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা।
বৈশিষ্ট্যসমূহ
- * প্লে থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত (পর্যায়ক্রমে) পাঠদান।
* সর্বোচ্চ মানের সিলেবাসে পাঠদান করা হবে।
* প্রথম শ্রেণি থেকে দুই শিফটে (সকাল ও বিকাল) ক্লাস।
* বালক ও বালিকা পৃথক ক্লাসের ব্যবস্থা।
* পাঠদানে আধুনিক প্রযুক্তি ও উপকরণের ব্যবহার।
* প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান।
* শিক্ষার্থীদের মেধায় কোনরকম চাপ সৃষ্টি না করে পাঠদান।
* অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার পাশাপাশি শ্রেণি অভীক্ষার ব্যবস্থা।
* বছরে অন্ততপক্ষে ৪ (চার) বার অভিভাবকদের নিয়ে পরামর্শ সভা।
* পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত Extra Care এর ব্যবস্থা।
* হাতের লেখা সুন্দর করণে বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।
* ক্লাসের পড়া ক্লাসেই প্রস্তুত করানো।
বিশেষ কার্যক্রম
- * NCTB (স্কুল কারিকুলাম) অনুযায়ী পাঠদান।
* সপ্তম শ্রেণির মধ্যে মেধানুসারে পবিত্র আল-কুরআন হিফয সম্পন্ন করানো।
* শিক্ষার্থীদের পঞ্চম শ্রেণির মধ্যে আরবি ও ইংরেজি ভাষা শেখানো।
পরিচালকের বাণী
সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোন !
আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
আশা করি জেনে খুশি হবেন, এই প্রথম রাজশাহীতে একটি ভিন্ন ধর্মী প্রতিষ্ঠানের সূচনা হয়েছে, যেখানে স্কুল কারিকুলামে বাংলা-ইংরেজির পাশাপাশি আল-কুরআন হিফয, আরবি ও ইংরেজি ভাষা আয়ত্ব ও আমল-আখলাককে সমানভাবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য যে, প্রতিটি শিক্ষার্থী পঞ্চম শ্রেণির মধ্যে ইংরেজি ও আরবি ভাষায় কথা বলতে সক্ষম হবে এবং ৭ম শ্রেণির মধ্যে মেধানুসারে পবিত্র আল-কুরআনের হিফয করানো হবে ইন-শা-আল্লাহ্। আপনার সন্তানকে এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করে আগামি দিনে দেশের যোগ্য নাগরিক ও আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলুন- ধন্যবাদ।
শাইখ মোবারক হোসাইন
পরিচালক, আল -উসওয়াহ একাডেমি রাজশাহী, বাংলাদেশ











